WBB GUIDE NOTES

Grab Your Seat… Ensure Your Job…. For Details Contact

WBB GUIDE NOTES

Grab Your Seat… Ensure Your Job…. For Details Contact

WBB GUIDE NOTES

Online learning is rapidly becoming one of the most cost-effective ways to educate the world's rapidly expanding workforce.

WBB GUIDE NOTES

Education is the movement from darkness to light.

WBB GUIDE NOTES

Online learning can be a lifeline to those who have obstacles, such as geographical distances or physical disabilities.

WBB GUIDE NOTES

Learning together even when we are apart.

WBB GUIDE NOTES

ONLINE EDUCATION IS LIKE A RISING TIDE, IT'S GOING TO LIFT ALL BOATS.

Whatsaap

28 June 2022

কোম্পানি শাসনের সঙ্গে জমি জরিপের সম্পর্ক কী ছিল? ইজারাদারি বন্দোবস্ত চালু করা ও তা তুলে দেওয়ার পিছনে কী কী কারণ ছিল?

কোম্পানি শাসনের সঙ্গে জমি জরিপের সম্পর্ক কী ছিল? ইজারাদারি বন্দোবস্ত চালু করা ও তা তুলে দেওয়ার পিছনে কী কী কারণ ছিল?

What was the relationship of land survey with company governance? What were the reasons behind the introduction and lease of the lease settlement?



প্রশ্নঃ কোম্পানি শাসনের সঙ্গে জমি জরিপের সম্পর্ক কী ছিল? ইজারাদারি বন্দোবস্ত চালু করা ও তা তুলে দেওয়ার পিছনে কী কী কারণ ছিল?

উত্তরঃ কোম্পানি শাসনের সঙ্গে জমি জরিপের বিশেষ সম্পর্ক ছিল। ভারতে ঔপনিবেশিক প্রশাসনকে আর্থিক দিক দিয়ে স্বয়ংসম্পূর্ণ করে তোলার জন্য যে নানা প্রকার পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলেছিল তার মধ্যে জমি জরিপ করা ও তার ভিত্তিতে রাজস্ব নির্ণয় করার পদ্ধতিটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

জমি জরিপ করে তার ভিত্তিতে রাজস্ব নির্ধারণ করলে জমির মালিকদের রাজস্ব দিতে ও রাজস্ব আদায়কারীদের রাজস্ব আদায় করতে বিশেষ সুবিধা হয় ইজারাদারি ব্যবস্থা চালু করার পিছনে কারণগুলি হল-

প্রথমত, এই ব্যবস্থার মাধ্যমে সঠিক সময়ে সঠিক ভূমি রাজস্ব, খাজনা আদায় করা সম্ভব হত।

দ্বিতীয়ত, এই ব্যবস্থায় জমির নিলামে বেশি খাজনাও পাওয়া যেত কারণ যে বেশি খাজনা দেওয়ার ডাক দিত তার সঙ্গেই কোম্পানি ওই জমির বন্দোবস্ত করত।

তৃতীয়ত, সর্বপ্রকারের জটিলতা-ঝামেলা থেকে মুক্তির জন্য বেশি সময়ের জন্যও (পাঁচ বছর, দশ বছর) ইজারা দেওয়া হত যার ফলে পুনরায় বন্দোবস্ত পাঁচ-দশ বছর অন্তর অন্তর করতে হত অথচ একসাথে অনেক বেশি ভূমি রাজস্ব পাওয়া যেত।

ইজারাদারি ব্যবস্থা তুলে দেওয়ার কারণ-

প্রথমত, বেশিরভাগ ইজারাদারিই গ্রামের বাইরে বা শহরে বসবাস করত। তারা কেবলমাত্র টাকার জোরেই এই বন্দোবস্তের সঙ্গে যুক্ত হত। ভালোমন্দ বিচার করার ক্ষমতা তাদের ছিল না।

দ্বিতীয়ত, গ্রাম সমাজের বাইরের লোক হওয়ায় তারা ঠিকমতো রাজস্ব নির্ধারণ করতে পারত না। তারাও ইজারাদারি সংক্রান্ত কাজ অন্য লোকের মাধ্যমে পরিচালিত করাত। ফলে অনেক ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায়ের থেকে বেশি হয়ে যেত।

তৃতীয়ত, দেয় রাজস্ব অনেক ক্ষেত্রেই শোধ করতে পারত না। বিশেষ করে রাজস্ব আদায়ের কারণেই ইজারাদারি বন্দোবস্ত তুলে দেওয়া হয়েছিল।







অবশেষে, আমরা আশা করছি যে তোমরা সঠিক প্রশ্নের উত্তর পেতে সক্ষম হয়েছ। তোমরা আমাদের Youtube Channel-এ Visit করতে পারো, সেখানে আমরা প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত সকল প্রশ্নের উত্তর PDF সহ দিয়ে থাকি।
Visit 👉 YouTube

যদি কারো সঠিক উত্তর পেতে কোনো রকমের অসুবিধা হয় সে আমাদের কমেন্ট করে জানাও।

26 June 2022

ব্রিটিশ কোম্পানির পবশাসন ব্যবস্থায় আমলাতন্ত্রের ভূমিকা কী ছিল? কীভাবে আমলারা একটি সংকীর্ণ গোষ্ঠী হিসেবে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল?

ব্রিটিশ কোম্পানির পবশাসন ব্যবস্থায় আমলাতন্ত্রের ভূমিকা কী ছিল? কীভাবে আমলারা একটি সংকীর্ণ গোষ্ঠী হিসেবে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল?


প্রশ্নঃ ব্রিটিশ কোম্পানির পবশাসন ব্যবস্থায় আমলাতন্ত্রের ভূমিকা কী ছিল? কীভাবে আমলারা একটি সংকীর্ণ গোষ্ঠী হিসেবে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল?

What was the role of bureaucracy in the system of governance of British companies? How did the bureaucrats unite as a narrow group?

উত্তরঃ ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন ব্যবস্থায়। তন্ত্রের ভূমিকা ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমলাতন্ত্রই ছিল অসামরিক শাসনব্যবস্থার ক্ষেত্রে ঔপনিবেশিক শাসকের প্রধান হাতিয়ার। আমলাতন্ত্রের কাজ ছিল সরকারের গৃহীত নীতিগুলোর প্রয়োগ করা। ভারতে ব্রিটিশ পবশাসনকে দুর্নীতিমুক্ত করার জন্য লর্ড কর্নওয়ালিস উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন। চাকুরির মেয়াদের ভিত্তিতে সিভিল সার্ভেন্টদের পদোন্নতি ব্যবস্থা চালু করেছিলেন। কর্মচারীদের বেতনও বাড়িয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করেন। ভারতে ইংরেজ শাসন ব্যবস্থা প্রবর্তনে আমলাদের প্রশাসনিক দক্ষতা বাড়ানোর জন্য তাদের বিশেষ প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কথা উপলব্ধি করেছিলেন । বিভিন্ন কলেজ প্রতিষ্ঠা করে আমলাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছিলেন ।

হেইলবেরি কলেজে আমলাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা শুরু হলে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার সমস্ত প্রার্থীদেরই হেইলবেরি কলেজে যোগ দিতে হত। উক্ত কলেজে পড়ার সময় সিভিল সার্ভেন্টদের মধ্যে একটি ঐক্যবদ্ধ তৈরি হয় ও তারা নিজেদের একটি আলাদা গোষ্ঠী হিসেবে ভাবতে শুরু করে। এইভাবেই আমলারা একটা সংকীর্ণ ও ঐক্যবদ্ধ গোষ্ঠী হিসেবে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল।






অবশেষে, আমরা আশা করছি যে তোমরা সঠিক প্রশ্নের উত্তর পেতে সক্ষম হয়েছ। তোমরা আমাদের Youtube Channel-এ Visit করতে পারো, সেখানে আমরা প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত সকল প্রশ্নের উত্তর PDF সহ দিয়ে থাকি।
Visit 👉 YouTube

যদি কারো সঠিক উত্তর পেতে কোনো রকমের অসুবিধা হয় সে আমাদের কমেন্ট করে জানাও।

কোম্পানি শাসনের শিক্ষানীতির ক্ষেত্রে বাংলার সঙ্গে বোম্বাইয়ের কোনো তফাৎ ছিল কী? কোম্পানির শিক্ষানীতির প্রভাব ভারতীয় সমাজে কীভাবে পড়েছিল বলে তোমার মনে হয়?

কোম্পানি শাসনের শিক্ষানীতির ক্ষেত্রে বাংলার সঙ্গে বোম্বাইয়ের কোনো তফাৎ ছিল কী? কোম্পানির শিক্ষানীতির প্রভাব ভারতীয় সমাজে কীভাবে পড়েছিল বলে তোমার মনে হয়?


 প্রশ্নঃ কোম্পানি শাসনের শিক্ষানীতির ক্ষেত্রে বাংলার সঙ্গে বোম্বাইয়ের কোনো তফাৎ ছিল কী? কোম্পানির শিক্ষানীতির প্রভাব ভারতীয় সমাজে কীভাবে পড়েছিল বলে তোমার মনে হয়?

Was there any difference between Bombay and Bengal in terms of company education policy? How do you think the company's education policy impacted Indian society?

উত্তরঃ কোম্পানির শাসনের শিক্ষানীতির ক্ষেত্রে বাংলার সঙ্গে বোম্বায়ের বিশেষ কোনো তফাৎ ছিল না। তবে বোম্বায়ের ব্রিটিশ প্রশাসক মনে করতেন কেবলমাত্র বোম্বাই শহরের মধ্যেই ইংরেজি ভাষার মাধ্যমে পড়াশোনা করানো উচিত। পরবর্তীকালে বোম্বাই প্রেসিডেন্সিতেও অন্যান্য ভাষার মাধ্যমে স্কুলে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বাংলার মতোই শিক্ষা ব্যবস্থা শুরু হয়েছিল ।

ভারতীয় সমাজে কোম্পানির শিক্ষানীতির প্রভাব কীভাবে পড়েছিল তা আলোচনা করতে গেলে বলতে হয় যে কোম্পানির শিক্ষানীতির উদ্দেশ্যই ছিল সমাজের কিছু সংখ্যক মানুষকে শিক্ষিত করে ইউরোপীয় প্রশাসনিক কাঠামোর সঙ্গে সংযুক্ত করে নেওয়া। সেই উদ্দেশ্যে কোম্পানি কলকাতা তথা ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, মিশনারি স্কুল স্থাপন করেছিলেন। অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই ছিল ইংরেজি মাধ্যম।

পরবর্তীকালে প্রয়োজন অনুসারে মাতৃভাষাসহ অন্যান্য ভাষামাধ্যমও গড়ে উঠেছিল । তাদের এরূপ ব্যবস্থার ফলে ভারতীয়দের মধ্যে শিক্ষার একটা পরিবেশ তৈরি হয়েছিল এবং বেশ কিছু মানুষ শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল বলেই পরবর্তী ক্ষেত্রে কিছু শিক্ষিত মানুষ তৈরি হয়েছিল। পরে লক্ষ করা যায় যে ওই সমস্ত শিক্ষিত মানুষরাই বিভিন্নভাবে ভারতকে ঔপনিবেশিক নন থেকে মুক্ত করে স্বাধীনতার পথ দেখাতে সক্ষম হয়েছিলেন।

একথাও বলতে হয় যে বাস্তবে সার্বিক গণশিক্ষার কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। উচ্চ শিক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যম হিসেবে ইংরেজি ভাষাকেই নির্দিষ্ট করে দেওয়ার ফলে শিক্ষা বিস্তারের গণমুখী চরিত্র তৈরি হয়নি। পাশাপাশি হাতেকলমে শিক্ষার ব্যবস্থা না থাকায় কেবল পুথিগত বিদ্যাচর্চার ওপরেই শিক্ষার বিস্তার নির্ভর করেছিল । উপরন্তু পাশ্চাত্য জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতি অনেক ক্ষেত্রেই নির্বিচার সমর্থনের ফলে ভারতীয় প্রচলিত শিক্ষাচর্চা ক্রমে অবলুপ্তির মুখোমুখি হয়েছিল। নারীশিক্ষার বিষয়টিকেও অবহেলা করা হয়েছিল ।

উপরিউক্ত আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে একথায় বলা যায় যে, কোম্পানির শিক্ষানীতির ফলে কতকগুলি দিক আশানুরূপ না হলেও ভারতীয় সমাজে মন্দের তুলনায় ভালো প্রভাবই বেশি পড়েছিল ।






অবশেষে, আমরা আশা করছি যে তোমরা সঠিক প্রশ্নের উত্তর পেতে সক্ষম হয়েছ। তোমরা আমাদের Youtube Channel-এ Visit করতে পারো, সেখানে আমরা প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত সকল প্রশ্নের উত্তর PDF সহ দিয়ে থাকি।
Visit 👉 YouTube

যদি কারো সঠিক উত্তর পেতে কোনো রকমের অসুবিধা হয় সে আমাদের কমেন্ট করে জানাও।